কী লিখেছিলো আকাশ সাহা?

কিছুই লেখেনি সে। তবে তার নামে, তার ছবি ব্যাবহার করে আইডি খুলেছিলো জাহাঙ্গীর আলম। সে লিখেছিলো 'নবী মোহাম্মদ ধর্ষক, লুচ্চা, সে ছয় বছরের মেয়েকে বিয়ে করেছিলো।' এই কথা যেই লিখুক তাতেই নবী মোহাম্মদের অপমান হওয়ার কথা। সেটা এখানে করেছে জাহাঙ্গীর আলম নামের এক লোক যার জন্ম কোনো সাহা, মন্ডল, নাথ, হালদারের বীর্যে হয়নি। সে কোনো এক আলমের বীর্যেই পয়দা। এবার যাহ্! পারলে জাহাঙ্গীর আলমের ঘরবাড়ি ভাঙ, ওর পাড়ার মসজিদে আগুন দে, মুসলমানদের ঘড়বাড়ি পোড়া। যা পারলে। পারবি না৷ কারণ তোরা হইলি কাপুষের জাত। তোরা ১৪০০ বছর ধরে কাপুরুষ। তোদের শরীরে তো মানুষের রক্ত নাই। তোদের শরীরে আছে সুয়ারেজের জল, মস্তিস্কে আছে ধনের বীর্য, আর দুই রানের চিপায় আছে মাথার ঘিলু। তোরা হইলি ওয়াজের বক্তা নামক নীম্নশ্রেণীর খচ্চরের ইহলৌকিক গেলমান। মুখ বালিশে গুঁজে পোঁদ উচুকরে এই বক্তাদের সামনে পেতে দিতে দিতেই তোদের জীবন পার হয়ে যায়৷ তোরা জীবনেও বুঝতে পারবি না যে এরা তোদের খায়, তোদের পরে, তোদের জমিতে থাকে, সুযোগ পেলেই তোরই শিশুকে ধর্ষণ করে আবার তোদের দিয়েই খুন করায়, তোদেকেও খুন করায় ওরাই। ওরা নিরাপদেই থাকে। আর যারা আজ সংখ্যা কম বলে যাদের মারিস, পোড়াস তোদের আজীবন তাদের কাছে হাত পেতে ভিক্ষা করে, করুণা নিয়ে উপহাস বিদ্রুপ সহ্য করে কেঁচোর মতো বাঁচতে হবে যেমন এখন ইন্ডিয়া এক সপ্তাহ্ খাবার না পাঠালে তোদের বাপ আফগানিস্তানের পায়ুযোদ্ধারা না খেয়ে মরে। তোদের মুখে হাগি, বুকে মুতি, খেচে মাল ফেলে অন্ধ করে দেই তোর নোংরা চোখ। থুহ্! এই স্ক্রিপ্ট এক দিনের না। দীর্ঘ দিনের পরিকল্পনার ফসল, অনেকগুলো পঁচা দূর্ন্ধযুক্ত মস্তিস্কের চিন্তার ফসল। ধর্ম কেন সয়ং তোদের আল্লা অপমানিত, লাঞ্চিত হলেও প্রকৃত পক্ষে তোদের কিছুই আসে যায় না৷ কারণ তোদের উদ্দেশ্য তো ভিন্ন৷ ওরা আসলে হিন্দুর বাংলাদেশ থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়। তাই এটা চলতেই থাকবে৷ যতোদিন এদেশে একটা হিন্দু থাকবে ততদি এই একই স্ক্রিপ্ট ভিন্ন ভিন যায়গায় মঞ্চস্থ হতেই থাকবে হতেই থাকবে....