Header Ads

CODESMITE
  • সাম্প্রতিক লেখা:

    ফেব্রুয়ারিতে কওমি মাদ্রাসায় দুই শিশু খুন ৭ ধর্ষিত




    বছরের শুরুর দিকে মাদ্রাসায় শিশু ধর্ষণের ঘটনা একটু কম ঘটে। বিগত ছয় সাত বছরের সংবাদ বিশ্লেষণ করে আমি অন্তত এমনটা পেয়েছি। কেন যে কম হয় তা আশা করি পুরো গবেষণা শেষে বলতে পারবো। ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সারা দেশ থেকে আমরা মাদ্রাসা হেফজ খানা ও মক্তব থেকে হাফেজ, ইমাম, মুয়াজ্জিন ও ধর্মীয় শিক্ষক কতৃক মোট ৭ টি ধর্ষনের সংবাদ পেয়েছি। যার মধ্যে পাঁচটি ছেলে শিশু ও ১টি মেয়ে  রয়েছে। ‍খুন করা হয়েছে ‍দুটি শিশুকে। ৭ফেব্রুয়ারির একটি সংবাদ রয়েছে একটি মাদ্রাসার শিশু ধর্ষণের রায় হয়েছে যাতে অপরাধীকে যাবৎজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। এটি অবশ্যই একটি বিরল ঘটনা। প্রতি মাসেই যেখানে আমরা বিশ থেকে ত্রিশটি শিশু ধর্ষণের সংবাদ পাই সেখানে বছরে দুয়েকটি করে বিচারের রায়ের সংবাদে আমরা বুঝতে পারি অপরাধ ঘটার হার ও বিচার প্রাপ্তিতর হারের মধ্যে পার্থক্য কতো বেশি।

    ৮ ফেব্রুয়ারি ও ২২ ফেব্রুয়ারির দুটি সংবাদ কিন্তু একেবারেই ভিন্নরকম। যা আপনি বিগত ৫/৬ বছরের সংবাদের মধ্যে পাবেন না। অন্তত আমি সেভাবে পাইনি। ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ট্রিবিউনের সংবাদটি এরকম ‘মাদ্রাসার এক ছাত্রের বিরুদ্ধে আরেক ছাত্রকে ধর্ষণের অভিযোগ’। ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলা ট্রিবিউন সংবাদ করেছে ‘মসজিদের ছাদে সহপাঠীকে বলাৎকার, মাদ্রাসাছাত্র আটক’ এই শিরনামে। আপনারা যারা আমার লেখা কওমি মাদ্রাসার শিশুধর্ষণ উপাখ্যান বিষফোঁড়া পড়েছেন বা অন্তত বিষফোঁড়া বইয়ের ভূমিকা পড়েছেন, কিংবা কওমি মাদ্রাসাসায় শিশু ধর্ষণ নিয়ে বিভিন্ন ফেইসবুক লাইভ কিংবা টেলিভিশনে আমার কথা শুনেছেন  তারা হয়তো খেয়াল করেছেন আমি সর্বত্রই  একটি কথা বারবার বলার চেষ্টা করেছি আর তা হলো আমরা মাদ্রাসায় যে বড় ছাত্র দ্বারা ছোট ছা্ত্র ধর্ষনের ঘটনা ঘটে শিক্ষক দ্বারা ছাত্র ধর্ষণের চেয়ে তা অনেক অনেক বেশি। আর সেই ধর্ষণের সংবাদ আমি যখন থেকে  কওমি মাদ্রাসার শিশুধর্ষণ নিয়ে গবেষণা করছি বা এখনও করে চলেছি তার মধ্যে আমি মোট চার কি পাঁচটা সংবাদও পাইনি। অন্তত আমার চোখের সামনে পড়েনি। কিন্তু আমি আবারও বলছি আমারা যত সংবাদই পাইনা কেন, ছোট ছাত্রদের বড়ছা্ত্রদ্বারা ধর্ষণের ঘটনা বরাবর আড়ালেই থেকে যায়। কারণ এর বিচার হয় মাদ্রাসায় ক্লাসের মধ্যেই। শিক্ষকেরাই এর বিচার করে থাকে। সাধারনত জোহরে নামাজর আগে কিংবা মাগরিবের পরে এইসকল ধর্ষণের বিচার হয়। দুইচারটা চরথাপ্পর কিংবা লাঠির আঘাতেই যা সীমাবদ্ধ থাক।  পুলিশের কাছ পর্যন্ত যায় না। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে  এমন ধর্ষণের সংবাদও সামনে আসতে শুরু করেছে।

    ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি পর পর দুদিনের দুটি সংবাদে আপনাদের কারো চোখ আটাকায়নি। কিংবা আপনারা দেখেও দেখেননি। সংবাদ দুটির শিরনাম ছিলো এরকমঃ ‘রংপুরে মাদরাসার বাথরুম থেকে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার’ এটা দৈনিক ইত্তেফাকের শিরনাম ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখের। আর ১১ ফেব্রুয়ারি ছিলো আরো একটি খুনের সংবাদ। জনকণ্ঠ যার শিরনাম করেছিলো এভাবেঃ ‘কুমিল্লায় কওমি মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার’। কোনো কোনো পত্রিকা শিরনাম করেছিলো এভাবেঃ ‘মাদ্রাসার শিশুকে হত্যা করে বেডিং-এর স্তুপের নিচে চাপ দিয়ে রাখা হলো এবার’। হুম ঠিকই আছে। চাপা দিয়েই রাখা হয়েছে সেভাবে যেভাবে আপনাদের বিবেক চাপা পড়ে আছে। না আপনাদের বিবেক সবসময় চাপা পড়ে থাকে না। নানা সময়ই আপনাদের চাপাপড়া বিবেক জাগ্রত হয়। এই দুটি হত্যাকাণ্ডের অল্প কিছুদিন আগেই আপনাদের বিবেক জাগ্রত হয়েছিলো। রাজধানীর কলাবাগানের বন্ধুর বাসায় গিয়ে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নূর আমিনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়। নানারকম তথ্য প্রমান বলছে তার কথিত প্রেমিক দিহানই তাকে ধর্ষণ ও নির্যাতন করে হত্যা করেছে। এই সংবাদে ফুঁসে উঠলো বাংলাদেশ। স্ট্যাটাসের পর স্ট্যাটাস দিয়ে চললো সুশীল সমাজ, ভেরিফাইড আইডিধারী ব্লগারা, প্রতিটি চ্যানেল আয়েজন করতে থাকলো একেরপর এক টক শো। এদশের অনলাইন অফলাইন সব পত্রিকা টেলিভিশন বেশ কয়েকদিন রমরমা ব্যাবসা করলো নিহত আনুশকা নূর আর দিহানকে নিয়ে। বেশ কয়েকটি সংগঠন শাহবাগে প্লাকার্ড ব্যানার নিয়ে দাঁড়ালো, মাইক হাতে প্রতিবাদ জানালো, ভাইরাল হলো। এসব দেখে আমারও ভালো লেগেছিলো যে নাহ্, ধর্ষণ, হত্যা এসবের বেশ তীব্র প্রতিবাদ হয়। আরো হোক। দেশের প্রতিটি মানুষ নামুক প্রতিবাদে। কলিজা কেঁপে যাক প্রতিটি ধর্ষকের। মায়ের অসুস্থতার জন্য প্রতিবাদে যেতে পারিনি বলে খারাপ লাগছিলো। চেনা বেশ কয়েকজন বন্ধুকেও দেখলাম বেশ প্রতিবাদি মুর্তি ধারণ করে প্লাকার্ড হাতে দাঁড়ানো ছবি দিয়েছে ফেইসবুকে। তাতে মন্তব্যের ঝড়। দেশে বিদেশে নাস্তিক বলে পরিচিত অনেকেই পরপর কয়েকদিন লাইভ করলেন বিষয়টি নিয়ে।

    আনুশকার সন্দেহভাজন খুনি দিহান ধরা পড়েছিলো সাথে সাথেই। আমাদের আইনশৃংখ্যলা রক্ষাকারী দলের সদস্যরা দক্ষতার সাথে ধরতে পেরেছিলো সন্দেহভাজন আরো দুয়েকজনকে।

    ঠিক এর একমাস তিন দিন পরে ১০ ফেব্রুয়ারি রংপুরে ও ১১ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লায় মাদ্রাসায় দুটি শিশুকে খুন করা হলো। যেখানে প্রাথমিক ধারণা ছিলো ধর্ষণ শেষে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু সেই দুটি খুন নিয়ে কোনো টা টু শব্দ শুনেছেন? কোনো প্রতিবাদ বা মানবন্ধনের খবর পেয়েছেন? কেউ প্লাকার্ড সহ ছবি পোস্ট করেছিলো ফেইবুকে? তারকা সাংবাদিক মুন্নি সাহা কিংবা খালেদ মহিউদ্দিন অথবা সামিয়া রহমানেরা কোনো টক শোর আয়োজন করেছিলো আপনাদের চোখে পড়েছে? আমি অন্তত দেখিনি। দেখিনি কারণ এমন কোনো আয়োজন কেউ কোথাও করেনি। কিন্তু কেন? ওরা ছেলে শিশু বলে? ওরা গরীর বলে? না ওরা ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্র নয় বলে? কেন কেউ কোথাও কোনো কথা বলছে না? ওদের খুনিদের ধরা হয়েছে কিনা তার কোনো খবর কেউ রেখেছে? কেসের কোনো ফলোআপ নিউজও তো আমরা পেলাম না কোথাও।  কেন দুটি শিশুর মৃত্যু কাউকে নাড়া দিচ্ছে না? নাকি দিচ্ছে কেউ ভয়ে কথা বলছে না?

    আসলে শেষ কথাটি সত্যি সেটি আপনারাও যেমন জানেন তেমনি আমিও জানি। যারা এই ধর্ষণ ও হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে তারা আনুশকার খুনি দিহানের চেয়ে অনেক বেশি পাওয়ারফুল, শক্তিশালি। এই খুনি ও ধর্ষকদের বিরুদ্ধে কথা বললে আপনার কল্লা আপনার ঘাড়ের উপরে না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা খোদ সরকার পর্যন্ত এদরে ভয়ে থরথর করে কাঁপে। এদরে বিরুদ্ধে কেউ কথা বললেও তার ‍মুখ চেপে ধরে সরাকার নিজ দায়িত্বে। যার উদাহারণ তো আপনাদের সামনেই রয়েছে সরকার কতৃক আমার নিষিদ্ধ ঘোষিত বই ‘বিষফোঁড়া’। এই মাদ্রাসা নামক কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে প্রতিদিন প্রতিরাত ধর্ষণের শিকার হয় লাখ লাখ শিশু। খুন হয়, নিখোঁজ হয়। কিন্তু যারা এই খুন ধর্ষণ করে বেড়ায় তারাই দিনে পাঁচ বেলা আপনাকে নামাজ পড়ায়, আপনাকে বিয়ে পড়ায়, মৃতকে জানাজা দেয়, শুক্রবার খুতবায় গাজওয়তুল হিন্দের কথা বলে গ্রামের সাধারণ মানুষদেরকে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলে, মাঠে ময়দানে ওয়াজে নারীদের বিরুদ্ধে যঘন্য নোংরা কথা বলে বেড়ায়, ফেইসবুকে ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের অবৈজ্ঞানিক কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে; এমনকি এরা এদেশেরে পাঠ্যসূচিতে কার লেখা থাকবে আর কার লেখা থাকবে না তাও ঠিক করে দেয় সরকারকে। এদের বিরুদ্ধে কথা বলবে কে?

    কী আশ্চয্য!  ভাবা যায়? একটি শিশুকে খুন করে টয়লেটে ঝুলিয়ে রাখলো, আর একটি শিশুকে খুন করে বিছানাপত্র দিয়ে চাপা দিয়ে রেখে দিলো। যেন আপনাদের মুখেও কেউ একদলা মাটি চেপে ঢুকিয়ে দিলো। আপনারাও ভাবা শুরু করলেন হয়তো শিশুদুটিকে আল্লার প্রেরিত বিশেষ জিনই খুন করে রেখে গেছে। এই জিন আপনাদের ঘাড়ে কতো দিন থাকবে বলতে পারবেন? কখনও কি নামবে? মনে হয় না। কারণ যারা লেখক, সংবাদিক, তথাকথিত অ্যাক্টিভিস্ট তাদের কারো সন্তান বা নিকট আত্মীত তো আর কওমি মাদ্রাসায় পড়ে না। আর পড়লেও পড়ে এলিটদের মাদ্রাসায়। সুতরাং তাদের কী এতো ঠেকা পড়েছে কথা বলার?

     

    ১৯ ফেব্রুয়ারি দৈনিক মানব কণ্ঠ –এর একটি সংবাদের শিরনাম ছিলো এরকমঃ ‘জিন চালান দেওয়ার কথা বলে কলেজছাত্রীকে ঘরে ঢুকিয়ে ধর্ষণ’। ভূক্তভোগী কলেজছাত্রী জানান, দীর্ঘদিন পেটের পীড়ায় ভোগার কারণে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি হারং উত্তরপাড়া আল কারিম মাদরাসার শিক্ষকের কাছে ঝাড়-ফুক করার জন্য যান। ওই শিক্ষক প্রথম দিন পানিতে ফু দিয়ে আরো কয়েকদিন আসার জন্য বলেন। তার কথামত ১৭ ফেব্রুয়ারি সকালে মাদরাসায় আসার পর মাদরাসা শিক্ষক জানান, তাকে জিনে ধরেছে।

    কলেজছাত্রী বলেন, আমার ওপর জিনের চালান দেওয়ার কথা বলে তার অফিস কক্ষে নিয়ে দরজা আটকিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় আমি চিৎকার দিলেও আসে-পাশে কোনো বাড়ি-ঘর না থাকায় কেউ এগিয়ে আসেনি। পরবর্তীতে আমি আমার পরিবারকে বিষয়টি জানিয়ে বৃহস্পতিবার থানায় মামলা দায়ের করি।

    মাদ্রাসার শিক্ষকদের এখন একটি পার্টটাইম ব্যাবসা জিন তাড়ানোর ব্যবসা। এর জন্য তারা ইউটিউবে ফেইজ বুকে অ্যাকউন্ট খুলে নিয়মিত বিজ্ঞাপন দিয়ে এই ব্যবসা করে। বিজ্ঞান বিমূখ, কূপকন্ডক একটি শিক্ষাব্যস্থায় আজীবন ওস্তাদের দ্বারা ধর্ষণের শিকার একজন পূর্ণবয়স্ক মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষাজীবন শেষ করে এর বাইরে কী-ই বা করতে পারবে? এই জিন তাড়ানোর কথা বলে ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লায়। আপনারা একটু খেয়াল রাখবেন এইসব ঘটনা কুমিল্লা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া, নোয়াখালি, চট্টগ্রাম, সিলেট এলাকায় একটু বেশিই ঘটে। কেন জানেন? সেখানকার মানুষ বেশি মধ্যপ্রাচ্যে থাকে আর তারা যেমন ধার্মিক তেমনি বিজ্ঞানবিমূখ। জানি কথাটি অনেকেই নিতে পারবেন না। তবে গালাগাল করার আগে একটু মিলিয়ে নেবেন।

    সাইফুল বাতেন টিটো

    লেখক ও গণমাধ্যম কার্মী

     

     

     

    মাদরাসায় শিশুধর্ষণ ও নির্যাতন প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারি ২০২১

    (বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও অনলাইন পত্রিকায় প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে করা)

    প্রতিবেদন প্রস্তুতকারকঃ সাইফুল বাতেন টিটো

    তারিখ

    শিরনাম

    পত্রিকা

    জেলা

    ছেলে/মেয়ে

    শিশুর সংখা

    ধরণ

    ৬ ফেব্রুয়ারি

    যৌন হয়রানির অভিযোগে মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক আটক

    বাংলাদেশ প্রতিদিন

     

    কুমিল্লা

    মেয়ে

    ০১

    যৌন হয়রানি

    ৭ ফেব্রুয়ারি

    শিশু ধর্ষণ মামলায় মৌলভির যাবজ্জীবন

     

    বাংলা ট্রিবিউন

     

    কক্সবাজর

    মেয়ে

    ০১

    ধর্ষণের রায়

    ৮ ফেব্রুয়ারি

     

    মাদ্রাসার এক ছাত্রের বিরুদ্ধে আরেক ছাত্রকে ধর্ষণের অভিযোগ

     

    ঢাকা ট্রিবিউন

    মুন্সিগন্জ

    ছেলে

    ০১

    ধর্ষণ

    ৮ ফেব্রুয়ারি

    মানিকগঞ্জে দুই মাদ্রাসাছাত্রকে বলাৎকার, শিক্ষক কারাগারে

    এনটিভি অনলাইন

     

    মানিকগঞ্জ

    ছেলে

    ০২

    ধর্ষণ

    ১০ ফেব্রুয়ারি

    রংপুরে মাদরাসার বাথরুম থেকে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

     

    দৈনিক ইত্তেফাক

    রংপুর

    ছেলে

    ০১

    হত্যা

    ১১ ফেব্রুয়ারি

    কুমিল্লায় কওমি মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

     

    দৈনিক জনকণ্ঠ

    কুমিল্লা

    ছেলে

    ০১

    হত্যা

    ১৩ ফেব্রুয়ারি

    মাদ্রসায় শিশুকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক আটক

     

    প্রতিদিনের বাংলাদেশ

    লক্ষ্মীপুর

    ছেলে

    ০১

    ধর্ষণ

    ১৯ ফেব্রুয়ারি

    জিন চালান দেওয়ার কথা বলে কলেজছাত্রীকে ঘরে ঢুকিয়ে ধর্ষণ

    দৈনিক মানব কণ্ঠ

    কুমিল্লা

    মেয়ে

    ০১

    ধর্ষণ

    ২২ ফেব্রুয়ারি

    মসজিদের ছাদে সহপাঠীকে বলাৎকার, মাদ্রাসাছাত্র আটক

    বাংলা ট্রিবিউন

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া

    ছেলে

    ০১

    ধর্ষণ

    ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১

    আশুলিয়ায় মাদ্রাসা ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক আটক

    দৈনিক ইত্তেফাক

    সাভার

    ছেলে

    ০১

    ধর্ষণ

     

    ফেব্রুয়ারি ২০২১

    ধর্ষণঃ ৭ শিশু

    হত্যাঃ ২

    যৌন নির্যাতনঃ ১

     

    No comments